রবিবার, ২৩ মে, ২০২১

কানাইঘাটে নদী ভাঙ্গনে শেষ ভিটে মাটি হারিয়ে নিস্ব: অসহায় মুজিবুর রহমান ও কয়েক পরিবার




উপজেলার ০৬ নং কানাইঘাট সদর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের সুরমা নদী ঘেঁষে "ভাটিদিহি' গ্রাম।। 

এ গ্রামে বসবাস করছেন প্রায় তিন হাজারেরও বেশী নারী পুরুষ। ঐতিহ্যে লালিত এ গ্রামে শতবর্ষী প্রাথমিক বিদ্যালয় সহ আছে একটি ঐতিহ্যবাহী একটি মাদরাসা ও বাজার । 

এ গ্রামের কীর্তিমান অনেকেই স্কুল-কলেজ ও মাদরাসা সমুহের শিক্ষকতা মহান পেশায় জড়িয়ে দেশের শিক্ষিতদের হার বাড়াচ্ছেন। 

দেশ বিদেশে এ গ্রামের অনেক কৃর্তি মান কর্ম জীবনে নিজ নিজ পদ মর্যাদায় সুনামের সাথে দেশের রেমিটেন্স বাড়াতে দেশ কে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।

 

দু:খজনক হলেও সত্য যে ঘাতক সুরমা নদী এ গ্রাম টি ভাঙ্গনের কবলে পড়ে দিন দিন মানচিত্র থেকে বিলীন হচ্ছে।ইতিমধ্যে দিন মজুর মুজিবুর রহমান ও নূর উদ্দিনে'র ভিটে মাটি সুরমা নদীর গর্ভে চলে গেছে।

দিন দিন নদী ভাঙ্গনের হার বেড়েই চলছে। গত কয়েক দিন থেকে আকস্মিক ভাঙ্গনের মুখে পড়ে আব্দুল জলিলের বসবাসের শেষ ভিটা মাটি কাচা পাকা ঘর সহ অবশিষ্ট আঙ্গিনা। ঘাতক সুরমা নদীর ভাঙ্গন থেকে রক্ষা করতে পারেন নি তার শেষ সম্বল ভিটে মাটি।


৬ নং কানাইঘাট সদর ইউ/পির চেয়ারম্যান মামুনুর রশীদ মামুন সহ দেশ বিদেশে অবস্হানরত বিত্তবান ব্যক্তি, উপজেলার সমাজ সেবক রাজনীতিবীদ, স্হানীয় বন্যা দুর্যোগ মন্ত্রনালয়,নির্বাহী কর্মকর্তাদের নদী ভাঙ্গনের কবল থেকে রক্ষা করতে সরেজমিন পরিদর্শন করে ভুমিহীন ক্ষতিগ্রস্হ অসহায় পরিবারের পাশে মানবিক কারনে পাশে দাঁড়ানোর অনুরুধ করছি।


মুসলিম আহমদ নাসিম/কানাইঘাটের কথা

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

আপনার মন্তব্যের জন্য Kanaighatview24.com কর্তৃপক্ষ দায়ি থাকবে না।

‘হায়েনায় ছাড়ে না, আমিও ছাড়ি না’

  ব্যথা ভুলিয়ে রাখতে সাইফকে মুঠোফোনে ভিডিও দেখাচ্ছেন মা-বাবাছবি: মানসুরা হোসাইন হাসপাতালের বিছানায় দুই বছর তিন মাস বয়সী সাইফের বাঁ হাতে ক্যা...