বৃহস্পতিবার, ১৬ মে, ২০১৯
আমাদের গ্রাম
বন্দে আলী মিঞা
আমাদের গ্রাম
আমাদের ছোটো গাঁয়ে ছোটো ছোটো ঘর
থাকি সেথা সবে মিলে কেহ নাহি পর।
পাড়ার সকল ছেলে মোরা ভাই ভাই
একসাথে খেলি আর পাঠশালে যাই।
হিংসা ও মারামারি কভু নাহি করি,
পিতা-মাতা গুরুজনে সদা মোরা ডরি।
আমাদের ছোটো গ্রামে মায়ের সমান,
আলো দিয়ে বায়ু দিয়ে বাঁচাইছে প্রাণ।
মাঠভরা ধান আর জলভরা দিঘি,
চাঁদের কিরণ লেগে করে ঝিকিমিকি।
আমগাছ জামগাছ বাঁশ ঝাড় যেন,
মিলে মিশে আছে ওরা আত্মীয় হেন।
সকালে সোনার রবি পূব দিকে ওঠে
পাখি ডাকে, বায়ু বয়, নানা ফুল ফোটে।
বিশ্বাস নামক শব্দটা.....
প্রতিটি সম্পর্ক স্থায়ীত্ব লাভ করে বিশ্বাস নামক শব্দ দ্বারা। এই বিশ্বাস এর উপর ভর করে পিতা তুলে দেন উনার আদরের মেয়ে রাজকণ্যাকে অচেনা অজানা এক মানুষের সাথে, তারা ও এই বিশ্বাসের উপর ভর করে কাটিয়ে দেয় জীবনের বাকি অংশ।
এই বিশ্বাস নামক শব্দের উপর ভর করে জীবনের তাগিদে স্ত্রী থেকে অনেক দূর প্রভাসে থাকতে হয় স্বামীকে , কাটিয়ে দেয় জীবনের গুরুত্ব কিছু মুহূর্ত হারিয়ে ফেলে জীবনের সেরা একটা সময়।
এই বিশ্বাসের উপর ভর করে মেয়েটি রক্তের সম্পর্ক ত্যাগ করে কখনো পালিয়ে যায় প্রিয়জনের সাথে ছেলেটি ও বিশ্বাস করে হাতটি ধরে মজবুত করে।
এই বিশ্বাস এর উপর ভর করে শুন্যপথের আকাশপথ পাড়ি দিতে হয় দূর থেকে দূরান্তর।
এই রকম হাজারো বাস্তব কাহিনী প্রতিনিয়ত আমাদের চারপাশে ঘটে যায় শুধু বিশ্বাস নামক শব্দের কারণে।
ভালোলাগা, ভালোবাসা এগুলো প্রতিটি মানুষের মাঝে এক সময় হয়ে থাকে, বলতে পারো এখানে ও দু,জন বিশ্বাস করে একে অন্যকে মন আদান -প্রধান করে।
বিশ্বাসের উপর ভর করেই তিলে তিলে গড়ে উটে একটা অচেনা অজানা মানুষের মধুর সম্পর্ক।
জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে বিশ্বাস নিয়ে সামনে এগুলে আপনি ও সেখানে কৃতকার্য হবেন।বিশ্বাস রাখুন নিজের প্রতি, বিশ্বাস রাখুন প্রিয়জনের প্রতি।
কখনো এমন কোন কাজ করো না যেখানে আপনার একটু মান -অভিমানে অন্য একজনের তিলে তিলে গড়ে তোলা বিশ্বাসে আঘাত করে।আপনার দেখাতে, জানাতে,শোনাতে ও ভুল হতে পারে এর জন্য যেনো বলি না হয় অন্য কারো জীবনের শেষ স্বপ্ন।
এই বিশ্বাস নামক শব্দের উপর ভর করে জীবনের তাগিদে স্ত্রী থেকে অনেক দূর প্রভাসে থাকতে হয় স্বামীকে , কাটিয়ে দেয় জীবনের গুরুত্ব কিছু মুহূর্ত হারিয়ে ফেলে জীবনের সেরা একটা সময়।
এই বিশ্বাসের উপর ভর করে মেয়েটি রক্তের সম্পর্ক ত্যাগ করে কখনো পালিয়ে যায় প্রিয়জনের সাথে ছেলেটি ও বিশ্বাস করে হাতটি ধরে মজবুত করে।
এই বিশ্বাস এর উপর ভর করে শুন্যপথের আকাশপথ পাড়ি দিতে হয় দূর থেকে দূরান্তর।
এই রকম হাজারো বাস্তব কাহিনী প্রতিনিয়ত আমাদের চারপাশে ঘটে যায় শুধু বিশ্বাস নামক শব্দের কারণে।
ভালোলাগা, ভালোবাসা এগুলো প্রতিটি মানুষের মাঝে এক সময় হয়ে থাকে, বলতে পারো এখানে ও দু,জন বিশ্বাস করে একে অন্যকে মন আদান -প্রধান করে।
বিশ্বাসের উপর ভর করেই তিলে তিলে গড়ে উটে একটা অচেনা অজানা মানুষের মধুর সম্পর্ক।
জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে বিশ্বাস নিয়ে সামনে এগুলে আপনি ও সেখানে কৃতকার্য হবেন।বিশ্বাস রাখুন নিজের প্রতি, বিশ্বাস রাখুন প্রিয়জনের প্রতি।
কখনো এমন কোন কাজ করো না যেখানে আপনার একটু মান -অভিমানে অন্য একজনের তিলে তিলে গড়ে তোলা বিশ্বাসে আঘাত করে।আপনার দেখাতে, জানাতে,শোনাতে ও ভুল হতে পারে এর জন্য যেনো বলি না হয় অন্য কারো জীবনের শেষ স্বপ্ন।
কয়েক মিনিটে পালাবে তেলাপোকা, জেনে নিন জাদুকরী উপায
রান্নাঘর, বাথরুম বা বারান্দার নানা কোণে তেলাপোকার
উপদ্রব দেখতে পাওয়া যায়। তেলাপোকা মূলত বর্জ্য-আবর্জনায়
থাকে। তাই জীবাণু বয়ে বেড়াতে ওস্তাদ। এর পর ঘরের নানা
প্রান্তে ঘুরে বেড়ায়, কখনও খাবার-দাবারের উপর। এতে এর
গায়ে থাকা জীবাণুও ছড়িয়ে পড়ে ঘরে।
তেলাপোকামুক্ত ঘর পেতে বাজারচলতি নানা রাসায়নিক
স্প্রে-র উপর নির্ভর করেন অনেকেই। কিন্তু সে সব
রাসায়নিকেরও কিছু ক্ষতিকর দিক আছে। কিছু ঘরোয়া উপায়
মানলে ঘর থেকে তেলাপোকাকে সরানো যায় দ্রুত।
তেজপাতা- সব চেয়ে সহজ ও সস্তা উপায়ে তেলাপোকা
তাড়াতে এর চেয়ে ভাল পদ্ধতি আর নেই। সপ্তাহে কয়েক দিন
তেজপাতার গুঁড়ো ছড়িয়ে দিন ঘরের আনাচে কানাচে, এর গন্ধ
তেলাপোকা সহ্য করতে পারে না।
বেকিং সোডার সঙ্গে মেশান মধু বা চিনি। মিষ্টির সঙ্গে
মিশিয়ে তা ছড়িয়ে দিতে পারেন ঘরে। মিষ্টির গন্ধে
তেলাপোকা সেই খাবারে আকৃষ্ট হবে ও বেকিং সোডার
প্রকোপে মারাও পড়বে।
বোরিক পাউডারের সঙ্গে আটা বা ময়দার গুঁড়ো মিশিয়ে
ছড়িয়ে দিন ঘরের চারপাশে। মারা পড়বে তেলাপোকা।
ঘর মোছার জলে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস দিয়ে ঘর মুছুন, আপনার
ঘর হবে পোকামাকড়মুক্ত। তেলাপোকা তাড়াতেও একই টোটকা
ব্যবহার করতে পারেন।
বোরিক অ্যাসিডের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে সেই মিশ্রণ ব্যবহার
করুন। এতে শুধু তেলাপোকা নয়, পালাবে যেকোনও পোকামাকড়।
চিনির টানে তেলাপোকা আসবে আর বোরিক অ্যাসিডের মতো
বিষের সংস্পর্শে এলেই মরবে।
একচামচ গোলমরিচ, কিছুটা রসুন আর অর্ধেক পেঁয়াজ বেটে
তাতে এক লিটার পানি মেশান। সাবান পানিও মেশাতে পারেন
এতে। এবার রান্নাঘর ও বাথরুমে ছিটিয়ে দিন ওই মিশ্রণ।
চাইলে ঘর মোছার জন্যও ব্যবহার করতে পারেন। তেলাপোকা
এই মিশ্রণের গন্ধ সহ্য করতে পারবে না। আর পালাবে আপনার
বাড়ি ছেড়ে।কয়েক মিনিটে পালাবে তেলাপোকা, জেনে নিন
জাদুকরী উপায়
তেলাপোকা মানেই একটি বিরক্তিকর প্রাণী। যা দেখলে মন-
মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। কিছু কীট-পতঙ্গ আমাদের চিন্তার
অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়ায়। যা মধ্যে একটি তেলাপোকা।
রান্নাঘর, বাথরুম বা বারান্দার নানা কোণে তেলাপোকার
উপস্থিতি দেখতে পাওয়া যায়। গ্রীষ্মকাল পরতেই বারের
তেলাপোকার উপদ্রব।
তেলাপোকা মূলত বর্জ্য-আবর্জনায় থাকে। তাই জীবাণু বয়ে
বেড়াতে ওস্তাদ। এর পর ঘরের নানা প্রান্তে ঘুরে বেড়ায়,
কখনও খাবার-দাবারের উপর। এতে এর গায়ে থাকা জীবাণুও
ছড়িয়ে পড়ে ঘরে।
তেলাপোকামুক্ত ঘর পেতে বাজারচলতি নানা রাসায়নিক
স্প্রে-র উপর নির্ভর করেন অনেকেই। কিন্তু সে সব
রাসায়নিকেরও কিছু ক্ষতিকর দিক আছে। কিছু ঘরোয়া উপায়
মানলে ঘর থেকে তেলাপোকাকে সরানো যায় দ্রুত।
তেজপাতা- সব চেয়ে সহজ ও সস্তা উপায়ে তেলাপোকা
তাড়াতে এর চেয়ে ভাল পদ্ধতি আর নেই। সপ্তাহে কয়েক দিন
তেজপাতার গুঁড়ো ছড়িয়ে দিন ঘরের আনাচে কানাচে, এর গন্ধ
তেলাপোকা সহ্য করতে পারে না।
বেকিং সোডার সঙ্গে মেশান মধু বা চিনি। মিষ্টির সঙ্গে
মিশিয়ে তা ছড়িয়ে দিতে পারেন ঘরে। মিষ্টির গন্ধে
তেলাপোকা সেই খাবারে আকৃষ্ট হবে ও বেকিং সোডার
প্রকোপে মারাও পড়বে।
বোরিক পাউডারের সঙ্গে আটা বা ময়দার গুঁড়ো মিশিয়ে
ছড়িয়ে দিন ঘরের চারপাশে। মারা পড়বে তেলাপোকা।
ঘর মোছার জলে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস দিয়ে ঘর মুছুন, আপনার
ঘর হবে পোকামাকড়মুক্ত। তেলাপোকা তাড়াতেও একই টোটকা
ব্যবহার করতে পারেন।
বোরিক অ্যাসিডের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে সেই মিশ্রণ ব্যবহার
করুন। এতে শুধু তেলাপোকা নয়, পালাবে যেকোনও পোকামাকড়।
চিনির টানে তেলাপোকা আসবে আর বোরিক অ্যাসিডের মতো
বিষের সংস্পর্শে এলেই মরবে।
একচামচ গোলমরিচ, কিছুটা রসুন আর অর্ধেক পেঁয়াজ বেটে
তাতে এক লিটার জল মেশান। সাবান জলও মেশাতে পারেন
এতে। এবার রান্নাঘর ও বাথরুমে ছিটিয়ে দিন ওই মিশ্রণ।
চাইলে ঘর মোছার জন্যও ব্যবহার করতে পারেন। তেলাপোকা
এই মিশ্রণের গন্ধ সহ্য করতে পারবে না। আর পালাবে আপনার
বাড়ি ছেড়ে।
বাবা বিশ্বাস করো আমি চাইনি কোন দিন পত্রিকার শিরোনাম হবো
❤❤বাবা, বিশ্বাস করো, কোনদিন চাইনি আমিও পত্রিকার কোন
খবরের অংশ হবো। কখনো চাইনি আমি এমন একটা খবরে থাকবো
যার শিরোনামের বিষয় থাকবে ধর্ষিত, লান্ছিত আর কুপিয়ে হত্যা।
আমি কতো সুন্দর লেখালেখি করতে পারতাম, বাবা। অনেক স্বপ্ন
ছিল জানো, কোন একদিন নোবেল পাবো, তখন আমার ছবি ছাপবে,
আর তুমি গর্ব করে বুকে টেনে নিয়ে কাঁদতে থাকবে। জানি তোমার
থেকে সেইদিন কেউ খুশি হতো না, আমিও না। তোমাকে অনেক
ভালোবাসি, বাবা। অনেকদিন তোমাকে ধরে দেখিনা, অনেকদিন
তোমার সাথে কথা হয়না। আমাকে মিস করোতো, বাবা?
ক্ষমা করে দিয়ো পারলে আমাকে। কখনো ভাবতে পারিনি
তোমাকে এত বেশি কাঁদাবো, এতটা বেশি। কোন একদিন দেখা
হবে হয়তো, আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিবে তো, বাবা? আমাকে
অনেক কাছে টেনে আদর করে দিবে তো, বাবা?
: আমাকে ক্ষমা করে দিস রে মা। তোর জন্য আমি ন্যায়বিচার এনে
দিতে পারলাম না। তোর ধর্ষকের জামিন হয়ে গেছে। বাপ হয়ে
আমি কিচ্ছু করতে পারলাম না রে, মা। কিচ্ছু করতে পারলাম না।
ফিরে আয় রে খুকি, তোর অপেক্ষাতে থাকি প্রতিদিন। দরজাটার
পাশে বসে কাঁদি রে। এই বুঝি চলে এলি। তাড়াতাড়ি চলে আয়, মা।
তাড়াতাড়ি চলে আয়।
: কেদো না বাবা। এখান থেকে আর কি করে আসবো? এখান থেকে
তো আর ফেরত আসা যায়না। ভালো থেকো তুমি, বাবা। তোমার
মতো যেন আর কোন বাবাকে এতো কাঁদতে না হয়।
- Jawwad Sami❤
খবরের অংশ হবো। কখনো চাইনি আমি এমন একটা খবরে থাকবো
যার শিরোনামের বিষয় থাকবে ধর্ষিত, লান্ছিত আর কুপিয়ে হত্যা।
আমি কতো সুন্দর লেখালেখি করতে পারতাম, বাবা। অনেক স্বপ্ন
ছিল জানো, কোন একদিন নোবেল পাবো, তখন আমার ছবি ছাপবে,
আর তুমি গর্ব করে বুকে টেনে নিয়ে কাঁদতে থাকবে। জানি তোমার
থেকে সেইদিন কেউ খুশি হতো না, আমিও না। তোমাকে অনেক
ভালোবাসি, বাবা। অনেকদিন তোমাকে ধরে দেখিনা, অনেকদিন
তোমার সাথে কথা হয়না। আমাকে মিস করোতো, বাবা?
ক্ষমা করে দিয়ো পারলে আমাকে। কখনো ভাবতে পারিনি
তোমাকে এত বেশি কাঁদাবো, এতটা বেশি। কোন একদিন দেখা
হবে হয়তো, আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিবে তো, বাবা? আমাকে
অনেক কাছে টেনে আদর করে দিবে তো, বাবা?
: আমাকে ক্ষমা করে দিস রে মা। তোর জন্য আমি ন্যায়বিচার এনে
দিতে পারলাম না। তোর ধর্ষকের জামিন হয়ে গেছে। বাপ হয়ে
আমি কিচ্ছু করতে পারলাম না রে, মা। কিচ্ছু করতে পারলাম না।
ফিরে আয় রে খুকি, তোর অপেক্ষাতে থাকি প্রতিদিন। দরজাটার
পাশে বসে কাঁদি রে। এই বুঝি চলে এলি। তাড়াতাড়ি চলে আয়, মা।
তাড়াতাড়ি চলে আয়।
: কেদো না বাবা। এখান থেকে আর কি করে আসবো? এখান থেকে
তো আর ফেরত আসা যায়না। ভালো থেকো তুমি, বাবা। তোমার
মতো যেন আর কোন বাবাকে এতো কাঁদতে না হয়।
- Jawwad Sami❤
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
‘হায়েনায় ছাড়ে না, আমিও ছাড়ি না’
ব্যথা ভুলিয়ে রাখতে সাইফকে মুঠোফোনে ভিডিও দেখাচ্ছেন মা-বাবাছবি: মানসুরা হোসাইন হাসপাতালের বিছানায় দুই বছর তিন মাস বয়সী সাইফের বাঁ হাতে ক্যা...